

করোনাভাইরাস কি?
কোভিড-১৯ কিভাবে ছড়ায়?
ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের কাছ থেকে অন্যরা কোভিড-১৯ সংক্রমিত হতে পারে। আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি বা কাশির সময় নাক বা মুখ থেকে নিঃসৃত ছোট ছোট ফোঁটা গুলির মাধ্যমে এই রোগটি একজন থেকে অন্যজনের মাঝে ছড়ায়। এই ফোটাগুলি ব্যক্তির চারপাশের বস্তু এবং পৃষ্ঠের উপর পড়ে এবং অনেকক্ষণ বেঁচে থাকতে পারে।
গবেষণায় দেখা গেছে যে কোভিড-১৯ কয়েক ঘণ্টা থেকে বেশ কয়েকদিন পর্যন্ত জিনিসের উপর বেঁচে থাকতে পারে। অন্যরা উক্ত বস্তু বা পৃষ্ঠগুলি কে স্পর্শ করার পরে তাদের চোখ, নাক বা মুখ স্পর্শ করে কোভিড-১৯ এ সংক্রমিত হতে পারেন। কোভিড-১৯ আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি কাশির ফোটা নিঃশ্বাসের সাথে গ্রহণ করলেও কোভিড-১৯ সংক্রমিত হয়। লক্ষণ নাই এরকম সংক্রমিত ব্যক্তির কাছ থেকেও এই ভাইরাস ছড়াতে পারে।


কোভিড-১৯ এর উপসর্গগুলো কি?

করোনাভাইরাসের লক্ষণ প্রকাশ পেতে সংক্রমণের পর ২ – ১৪ দিন সময় লাগে। সাধারণত ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো উপসর্গ দেখা দেয় যেমন – জ্বর, সর্দি কাশি, মাথা ব্যথা, গলা ব্যথা, দুর্বলতা, ডায়রিয়া বা শ্বাসকষ্ট। কিছু লোক সংক্রমিত হয় তবে তাদের মাঝে কোন লক্ষণ দেখা যায় না এবং অসুস্থতাও বোধ করে না। বেশিরভাগ লোক (প্রায় ৮০%), বিশেষ চিকিৎসা ছাড়াই সেরে ওঠে। প্রতি ৬ জনের মধ্যে একজন কোভিড-১৯ আক্রান্ত ব্যক্তি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং শ্বাসকষ্ট অনুভব করে।

সার্জিক্যাল মাস্কের ব্যবহার
১
মনে রাখবেন মাস্ক কেবল স্বাস্থ্যকর্মী এবং শ্বাসকষ্টের লক্ষণ যুক্ত ব্যক্তি যেমন জ্বর এবং কাশি আছে তাদের ব্যবহার করা উচিত
২
মাস্ক স্পর্শ করার আগে অ্যালকোহল ভিত্তিক স্যানিটাইজার বা সাবান পানি দিয়ে হাত পরিষ্কার কার করুন
৩
মাস্কটি ছেঁড়া বা ছিদ্র আছে কিনা পরীক্ষা করে নিন এবং দেখে নিন উপরের অংশ কোন দিকে (যেপাশে ধাতব স্ট্রিপটি পটি রয়েছে)
৪
মাস্কটির রঙিন দিক মুখের বাইরের দিকে পড়ুন
৫
মাস্কটি আপনার মুখের উপর রাখুন। মাস্কটির ধাতব স্ট্রিপ বা শক্ত প্রান্তটি চিমটি করে ধরুন যাতে করে শক্ত প্রান্তটি নাকের সাথে খাপ খেয়ে যায়
৬
ব্যবহারের পরে মাস্কটি খুলে ফেলুন। মাস্কটির সম্ভাব্য দূষিত পাশের স্পর্শ এড়াতে আপনার মুখ এবং কাপড় থেকে দূরে রাখার সময় কানের পিছন থেকে ইলাস্টিক লুপগুলি সরিয়ে ফেলুন
৭
ব্যবহারের পরে অবিলম্বে একটি ময়লার বিনে ফেলে দিন
৮
মাস্ক স্পর্শ করে ফেলে দেবার পর হাত অ্যালকোহল ভিত্তিক স্যানিটাইজার দিয়ে জীবাণুমুক্ত করুন, যদি দৃশ্যমান ময়লা থাকে তবে আপনার হাত সাবান ও জলে ধুয়ে নিন
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুযায়ী মাস্ক ব্যবহারের নিয়ম জানালেন ডা.মনজুর হোসাইন খান

চিকিৎসা
কোভিড-১৯ এর চিকিৎসার জন্য নির্দিষ্ট কোন অ্যান্টি-ভাইরাল ঔষুধ নেই। তবে আক্রান্তদের লক্ষণগুলি থেকে মুক্তি দেয়ার জন্য যত্ন নেয়া উচিত, গুরুতর অসুস্থ ব্যক্তিদের হাসপাতালে ভর্তি করা উচিত, সহায়ক চিকিৎসায় বেশিরভাগ রোগীই সুস্থ হচ্ছে।
আপনার জ্বর, হাচি, কাশি, সর্দি, মাথা ব্যথা, গলা ব্যথা, শরীর ব্যথা, দুর্বলতা এসব উপসর্গ যদি থাকে কিন্তু শ্বাসকষ্ট না থাকে তাহলে বাড়িতেই থাকুন এবং নিম্নোক্ত নিয়মগুলো মেনে চলুন
– কুসুম গরম পানি পান করুন ও গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করুন।
– বাড়ির অন্যদের থেকে আলাদা থাকুন
– দিনে অন্ততঃ দু’বার শরীরের তাপমাত্রা মাপুন
– মাস্ক পড়ুন
– বাড়িতে অতিথিদের আসা বন্ধ করুন
– ঘনঘন সাবান পানি দিয়ে হাত ধুবেন
– জ্বর কমানোর জন্য প্যারাসিটামল খাবেন
– সর্দি-কাশির জন্য এন্টিহিস্টামিন (যেমন ফেক্সোফেনাডিন, ক্লোরফেনিরামিন ইত্যাদি) খেতে পারেন
– হাত দিয়ে নাক, চোখ, মুখ ছোবেন না।
প্রয়োজনে ১৬২৬৩ বা ৩৩৩ নাম্বারে ফোন করে বিনামূল্যে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
আপনার উপরোক্ত উপসর্গগুলো থাকলে এবং বয়স ৬০ উর্দ্ধ হলে বা অন্যান্য অসুস্থতা যেমন উচ্চ রক্তচাপ, হাঁপানি, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, গর্ভাবস্থা থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করুন

উচ্চ ঝুঁকিতে আছেন যারা
•বয়স্ক ব্যক্তি (৬৫ বছর বা এর বেশি)
•গর্ভবতী মহিলা
•যাদের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপ, হার্টের সমস্যা, শ্বাসতন্ত্রের রোগ, ক্যান্সার বা ডায়াবেটিস রোগ আছে অথবা
• যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের গুরুতর অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
Coronavirus: Largest study suggests elderly and sick are most at risk - BBC News

প্রতিরোধ

ঘন ঘন সাবান ও পানি দিয়ে হাত ধোন কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড, সঠিক উপায় জানতে ক্লিক করুন

সাবান পানি না থাকলে ৬০% অ্যালকোহল ভিত্তিক স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন

হাঁচি, কাশি বা জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তির কাছ থেকে কমপক্ষে ৬ ফুট দূরত্ব বজায় রাখুন

অপরিষ্কার হাত দিয়ে চোখ, নাক ও মুখ স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন

হাঁচি দেওয়ার সময় হাতের কনুই এর ভাজে বা টিস্যু দিয়ে মুখ ও নাক ঢাকুন এবং ব্যবহৃত টিস্যু অবিলম্বে বিনে ফেলুন

রেস্তোঁরা, থিয়েটার, মার্কেট/বাজার এবং সিনেমা হলে যাওয়ার মতো সামাজিক ক্রিয়াকলাপগুলি এড়িয়ে চলুন

টাকা-পয়সা বিনিময়ে সতর্কতা অবলম্বন করুন, টাকা গুনতে থুথু ব্যবহার করবেন না, টাকা বিনিময়ের পর অবশ্যই সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলুন

যেসব জিনিস ও স্থান মানুষ বেশি স্পর্শ করে সেসব স্থান ও জিনিসের পৃষ্ঠ জীবাণু নাশক দিয়ে নিয়মিত পরিষ্কার করুন

বাসার বয়স্কদের ও নিম্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের ইনফ্লুয়েন্জা টীকা দেয়া উচিত।

হাঁচি, কাশি বা জ্বরে আক্রান্ত হলে ঘরে থাকুন, বাসার বয়স্কদের কথা চিন্তা করে নিজেকে আলাদা ঘরে রাখুন ও মাস্ক ব্যবহার করুন

করমর্দন ও কোলাকুলি থেকে বিরত থাকুন

কোভিড-১৯ সংক্রমিত রোগী এবং তার সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের সঙ্গ থেকে বিরত থাকুন

জনবহুল স্থান ও গনপরিবহন যথাসম্ভব এড়িয়ে চলুন
The Do's and Don'ts of Coronavirus (Covid-19) - eLearning Video

করোনাভাইরাস সম্পর্কে কিছু সাধারন তথ্য
কোয়ারেন্টাইন কি?

কোয়ারেন্টাইন শব্দের বাংলা অর্থ হচ্ছে ‘সঙ্গনিরোধ’ অর্থাৎ একজন সুস্থ ব্যক্তি (যিনি কোন আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এসেছেন)-র কাছ থেকে আরেকজন সুস্থ ব্যক্তিকে আলাদা করে রাখা যাতে অন্য সুস্থ ব্যক্তির দেহে ভাইরাস সংক্রমিত না হয়। কোয়ারেন্টাইনে থাকা অবস্থায় ঐ সুস্থ ব্যক্তির গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করা হয় এবং তিনি ঐ সংক্রামক রোগে আক্রান্ত হন কি না তা পর্যবেক্ষণ করা হয়।
হোম কোয়ারেন্টাইন কি?

সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসার কারনে বাধ্যতামূলকভাবে হোম কোয়ারেন্টাইন এ থাকতে হয়। এর সময়কাল ১৪ দিন। এই ১৪ দিন একটি নির্দিষ্ট ঘরে সকলের কাছ থেকে আলাদা থাকতে হবে। স্কুল, কলেজ, বাজার, উপাসনালয় বা কোন প্রকার জমায়েতে যাওয়া যাবে না। গণপরিবহনে উঠা যাবে না। আলাদা বাথরুম, আলাদা বাসনপত্র ব্যবহার করতে হবে। সবসময় জীবানুনাশক দিয়ে ঘর পরিষ্কার করতে হবে। কারো সাথে সাক্ষাৎ করা যাবেনা। সাক্ষাৎ জরুরী হলে কমপক্ষে ৬ ফুট দূরত্ব বজায় রাখতে হবে ও মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।
আইসোলেশন কি?

ইতোমধ্যে ভাইরাস সনাক্ত হয়েছে এবং চিকিৎসাধীন আছেন এমন ব্যক্তিকে পুরোপুরি সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত সকলের কাছ থেকে একেবারে বিচ্ছিন্ন করে রাখা।
সোশাল ডিসট্যান্সিং বা সামাজিক দূরত্ব কি?
কোভিড-১৯ ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়া রোধ করার একটি পদ্ধতি হচ্ছে সামাজিক দূরত্ব। ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি কমাতে সচেতনভাবে অন্যদের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলাকেই সামাজিক দূরত্ব বলে। যেমন, যখন কোন ব্যক্তি হাঁচি বা কাশি দিবে তখন সেই ব্যক্তির কাছ থেকে কমপক্ষে ১ মিটার বা ৩ ফুট দূরত্ব বজায় রাখা। ভিড়, জনাকীর্ণ স্থান এবং জনসমাবেশ এড়ানোর লক্ষ্যে সামাজিক দূরত্বের অন্যান্য উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে অফিসের পরিবর্তে বাড়ি থেকে কাজ করা, স্কুল বন্ধ করা এবং অনলাইন-ক্লাসে সুইচ করা, ব্যক্তিগতভাবে ইলেকট্রনিক ডিভাইসে প্রিয়জনদের সাথে দেখা করা, বাজার, উপাসনালয় বা কোন প্রকার জমায়েতে না যাওয়া এবং যেকোন ধরনের সভা ও সামাজিক অনুষ্ঠান থেকে বিরত থাকা।

অনলাইন স্ক্রিনিং
সিমেড হেলথ লিমিটেড এবং বাংলাদেশের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় নির্মিত এই স্ব-মূল্যায়ন পরিসেবা আপনাকে করোনাভাইরাস (কোভিড -১৯) এর প্রাথমিক উপসর্গ নির্ধারণ করতে সহায়তা করবে, যাতে করে আপনি বুঝতে পারেন এর জন্য আপনার আরও মূল্যায়ন বা পরীক্ষার প্রয়োজন আছে কি না । আপনি এই মূল্যায়নটি নিজের জন্য বা অন্য কারো পক্ষ হয়ে করতে পারেন।
কোভিড-১৯ ডি এস এস

স্ক্রিনিং প্রটোকল জানতে ক্লিক করুন
হেল্প লাইন
১৬২৬৩ বা ৩৩৩ নম্বরে ফোন করে পরামর্শ নিন।
অথবা যোগাযোগ করুন আই ই ডি সি আর হটলাইনে
০১৯৩৭০০০০১১
০১৯২৭৭১১৭৮৪
০১৫৫০০৬৪৯০১-০৫

বাংলাদেশে মোট ৩৩টি ল্যাবে কোভিড-১৯ শনাক্তকরণে কাজ করছে
রোগতত্ব রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (IEDCR), ঢাকা।
যোগাযোগ: 02-9898796
ইনস্টিটিউট অব পাবলিক হেলথ(জনস্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট), মহাখালী, ঢাকা।
যোগাযোগ: 02-8821361
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল এন্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস, চট্টগ্রাম
যোগাযোগ: 031-2780426
শিশু স্বাস্থ্য গবেষণা ফাউন্ডেশন (CHRF), ঢাকা।
যোগাযোগ: 02-48110117
আইসিডিডিআরবি (icddr,b), ঢাকা।
যোগাযোগ: 09666-771100
আইডিইএসএইচআই (ideSHi), ঢাকা।
যোগাযোগ: 01793-163304
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ল্যাবরেটরী মেডিসিন, ঢাকা।
যোগাযোগ: 02-9139817
রংপুর মেডিকেল কলেজ, রংপুর।
যোগাযোগ: 0521-63388
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ, রাজশাহী।
যোগাযোগ: 0721-772150
ঢাকা মেডিকেল কলেজ, ঢাকা।
যোগাযোগ: 02-55165088
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ, ময়মনসিংহ।
যোগাযোগ: 091-66063
ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সিলেট।
যোগাযোগ: 0821-713667
খুলনা মেডিকেল কলেজ, খুলনা।
যোগাযোগ: 041-760350
শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ, বরিশাল।
যোগাযোগ: 0431-2173547
কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ, কক্সবাজার।
যোগাযোগ: 01821-431144
আর্মড ফোর্সেস ইনস্টিটিউট অব প্যাথলজি, ঢাকা।
যোগাযোগ: 01769-016616
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।
যোগাযোগ: 01866-637482
মুগদা মেডিকেল কলেজ
যোগাযোগ: 01921-532339
বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট
যোগাযোগ: 01705-763586
প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট
যোগাযোগ: 01712-017973
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ
যোগাযোগ: 02-57315076
কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল
যোগাযোগ: 01769010200
কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতাল
যোগাযোগ: 01796-500117
এভারকেয়ার হাসপাতাল ঢাকা
যোগাযোগ: (02) 55037242
স্কয়ার হাসপাতাল লিমিটেড
যোগাযোগ: 09610-010616
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়
যোগাযোগ: 031-659492
কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ
যোগাযোগ: 0816-5562
শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ
যোগাযোগ: 051-69965
এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ, দিনাজপুর
যোগাযোগ: 0531-64787
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
যোগাযোগ: 0421-61333
কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
যোগাযোগ: 01755-201950
ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ
যোগাযোগ: 0631-63331
গাজী কোভিড-১৯ পিসিআর ল্যাব, রূপগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ
যোগাযোগ: 02-9566080